আমি পাষাণ পাঁজরে শক্ত পুরুষ, খুব সহজে কাঁদতে পারি না ; সহজাত নই ন্যাকা কান্নায়। কেন গীটারে লুকানো কান্না নিয়ে তবু সঞ্জীব দলছুটে গায়---- “চোখটা এতো পোড়ায় কেন?/ও পোড়া চোখ সমুদ্রে যাও, সমুদ্র কি তোমার ছেলে?/আদর দিয়ে চোখে মাখাও।”
তবু আমার কাঁদতে মানা,মাতাল কান্না খেলতে মানা- তাই নন্দীমাঠের আড্ডা খেলায়,শারদ হাসির সাপলুডুতে কান্না লুকিয়ে কানামাছি খেলি।
সেদিনও কিন্তু পাথর ছিলাম,আবেগী প্রবাল গায়ে মাখিনি; ফেলে আসা সেই মামুলী ফাগুনে-অচল প্রেমের পদ্য লিখিনি। আগুনে পোড়ালে কিছু তো রাখে,মানবী তুমি কিছুই রাখনি।
যখন আমি পুরুষ মানুষ,তখন নাকি কাঁদতে হয় না- তাই প্রতি এপ্রিল সতেরো সন্ধ্যায়,ডিসোপ্যানের শূন্য কৌটোয় কান্না লুকিয়ে কানামাছি খেলি।
আমি নাকি দ্রোহের কবি,কান্না নাকি সাজেই না যার; তবু নীল কবিতার শেষ অক্ষরে,দুই ফোটা জল খুনসুটি করে; এই তো আমি একটু পরেই ,দাঁড়ির রুমালে মুছে দিয়েছি- কেউ জানে না,কেউ দেখেনি------------।।।।।।।।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।